বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে উৎখাত হয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়া শেখ হাসিনাকে প্রতিবেশী দেশটির ‘কূটনৈতিক মাথাব্যথা’ হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা। বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত এই প্রধানমন্ত্রীর ১৫ বছরের শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং দমন-পীড়নের অজস্র অভিযোগ। এরই মধ্যে শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখ
আমার কাছে ফ্রান্স এই বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় ফেবারিট। তাদের দলটা দুর্দান্ত এবং ধারাবাহিক ভালো করে যাওয়া খেলোয়াড় আছে। টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই এই খেলোয়াড়রা ধারাবাহিকভাবে ফ্রান্সকে তাদের সেরাটা দিচ্ছে। ব্যক্তিগতভাবে আমি বলব, ফ্রান্স যেকোনো চ্যালেঞ্জের জন্য প্রস্তুত।
শিরোপার বড় দাবিদার হয়েই আর্জেন্টিনা এবারের বিশ্বকাপে খেলতে এসেছে এবং ফাইনালে নতুন করে তাদের শুরু করতে হবে। ফ্রান্স বিশ্বকাপের সবচেয়ে শক্তিশালী দল। এই দলকে হারাতে হলে আর্জেন্টিনাকে কোনো ভুল করা চলবে না। স্কালোনিকে পুরো দল অনেক বিশ্বাস করে। সবাই স্কালোনির কাজ ও ধারণা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা রাখে।
আর্জেন্টিনার জেতার সম্ভাবনা আমি বলব ৭০ শতাংশ। প্রথম ম্যাচে সৌদি আরবের কাছে হারের পর আর্জেন্টিনা বাকি চার ম্যাচে অসম্ভব ভালো ফুটবল খেলেছে। কিন্তু একটা সমস্যা খুব চোখে পড়ছে, তা হলো গোল দেওয়ার পর অতি রক্ষণাত্মক হয়ে তাঁরা খেই হারিয়ে ফেলছে। তাদের রক্ষণ বড় বড় ভুল করছে। যদি এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারলে আর্জ
ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলাররা সাধারণত অনেক নিচে এসে রক্ষণ সামলায়। তাদের কৌশলটাই হলো প্রতিপক্ষকে নিচে টেনে এনে আক্রমণে শূন্যস্থান তৈরি করে। নিজেদের বক্সের সামনে থেকে যদি তারা বল পায়, তখন তারা সহজেই পাল্টা আক্রমণ করতে পারে।
রোমাঞ্চকর প্রথম রাউন্ড শেষে চমকের অভাব ছিল না কাতার বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডেও। এই পর্বে সবচেয়ে বড় চমক স্পেনের বিদায় আর মরক্কোর শেষ আট নিশ্চিত হওয়া। বেশির ভাগ পরাশক্তিই অবশ্য উঠেছে কোয়ার্টার ফাইনালে। শেষ আটের লড়াইয়ের আগে দেশের দুই ফুটবল বিশেষজ্ঞ ফিরে দেখলেন দ্বিতীয় রাউন্ড
ব্রাজিলের খেলায় সেই শৈল্পিক ফুটবল, সেই সৌন্দর্যের পসরা—সত্যি মুগ্ধ হওয়ার মতো। ক্যামেরুন ম্যাচটা ছিল ব্রাজিলের জন্য প্লাস পয়েন্ট। তারা তখন গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ ষোলো নিশ্চিত করে ফেলেছে। যেহেতু আগেই তাদের পরের পর্ব নিশ্চিত ছিল, ওই ম্যাচ নিয়ে আর চিন্তা করেনি। তাদের ভাবনায় ছিল দ্বিতীয় পর্ব। নকআউট
ব্রাজিল তাদের প্রথম দুই ম্যাচ জিতে বিশ্বকাপ শুরু করেছে, তারা চাইবে অজেয় ধারাটা অব্যাহত রাখতে। দুই ম্যাচ জিতলেও তারা এখনো গ্রুপসেরা হয়নি। আজ গ্রুপসেরা হয়ে পরের রাউন্ডে গেলে তুলনামূলক কম শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে পাওয়া যায়। ব্রাজিল সেটাই চাইবে। অপরাজিত থাকাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, ওদের জন্য ম্যাচটা শুধু আনুষ
নেইমারবিহীন ব্রাজিলকে আমার কাছে খুব একটা ছন্দময় মনে হয়নি। সার্বিয়ার বিপক্ষে যেভাবে তারা খেলেছিল, সুইজারল্যান্ডের ম্যাচে ব্রাজিলকে সুন্দর মনে হয়নি। যেকোনো মুহূর্তে এই ম্যাচ ড্র হতে পারে, এমন লেগেছে।
আর্জেন্টিনার আজ জীবন-মরণ লড়াই। তাদের জিততেই হবে। কোনো বিকল্প নেই। হ্যাঁ, একটা দলের খারাপ দিন আসতেই পারে, তারা হারতে পারে। আর্জেন্টিনার সেই খারাপ দিনটা এসেছে সৌদি আরবের বিপক্ষে। সৌদির কাছে হারায় আর্জেন্টিনা যে মেক্সিকোর কাছে হেরে যাবে, সেটা বিশ্বাস করি না। আশা করি আর্জেন্টিনা জিতবে।
ব্রাজিলের দলে সব সময়ই প্রতিভার ছড়াছড়ি। এবারও এর কমতি নেই। এই দলটা এসেছেই বিশ্বকাপ জয়ের জন্য। সবার মতো আমিও চাই ব্রাজিলের শিরোপা-খরা এবার কাটুক। শুধু শিরোপা নয়, আমার চাওয়া ব্রাজিল তার সমর্থকদের বিনোদন দিক।
পর্তুগাল নিয়ে বরাবরের মতো এবারও উচ্চাশা নেই। এই দলটা কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনালে খেলতে পারলেই আমরা খুশি। বিশ্বকাপে জার্মানি, ব্রাজিল, ফ্রান্সের মতো দলকে পেছনে ফেলে আমরা বিশ্বকাপ জিতে যাব, এমন প্রত্যাশা একেবারেই করছি না।
সার্বিয়ার সঙ্গে ব্রাজিল গ্রুপ পর্বে অনেক খেলেছে। অনেক সময় ভালো করেছে, কখনো ড্র করেছে। আমি মনে করি, ব্রাজিলের হারের শঙ্কা নেই। তবে জিততে অবশ্যই তাদের সেরা খেলাটাই খেলতে হবে। আর্জেন্টিনার মতো খেলে জেতা সম্ভব হবে না।
শুরুতেই সৌদি আরব-আর্জেন্টিনার ম্যাচ নিয়ে একটু বলি। এটা দারুণ যে সৌদি আরব আর্জেন্টিনাকে হারিয়েছে। এটা অবশ্যই অবাক করা ব্যাপারও বটে। লিওনেল মেসিকে নিয়ে এই দলটা অনেকের ফেবারিটের তালিকায় আছে। তবে...
আর্চারির কোচ হওয়ার কারণে আমার ফুটবল বা অন্যান্য খেলা খুব বেশি দেখা হয় না। তবে জাতীয় দলের খেলা হলে বা বুন্দেসলিগায় খেলা হলে মাঝেমধ্যে দেখা হয়। বিশ্বকাপ যেহেতু এসেই গেছে....
স্পেন এমন একটা দল, যাদের সব বড় আসরে গুরুত্বের সঙ্গে নিতেই হবে। আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল কিংবা ফ্রান্সের মতো বিশ্বকাপের সম্ভাব্য প্রত্যাশীদের কাতারে হয়তো স্পেনকে ফেলা যাবে না। তবে স্পেনের যে একটা শক্তিশালী দল আছে...
শুরু হয়ে গেছে কাতার বিশ্বকাপ। আজ টুর্নামেন্টের তৃতীয় দিনে মাঠে নামছে শিরোপার অন্যতম দাবিদার আর্জেন্টিনা। প্রতিপক্ষ সৌদি আরব। আলবিসেলেস্তেদের সামনে লিওনেল মেসির সম্ভাব্য শেষ বিশ্বকাপ রাঙানোর সুযোগ।